News

Category Archives

রাজশাহীতে শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষন

IMG_9689

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ৯ টা থেকে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়-এ শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স।রাজশাহী জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ৪৫ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে  এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জেষ্ঠ্য সহকারি সচিব জনাব লুৎফর রহমান, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক সায়েদুর রহমান, এমসিসি লি. এর সহকারি পরিচালক আসিফ আহমেদ প্রমুখ।

এই প্রশিক্ষন কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

কুষ্টিয়া এবং খুলনায় শেষ হলো পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

IMG_2831

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে গত ২৭ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে কুষ্টিয়া সার্কিট হাউজ এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া প্রশিক্ষণ দুটি গত ৩১ জানুয়ারী ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রাপ্ত প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিনে প্রশিক্ষণার্থীরা পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। দুটি প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে পূর্ণাঙ্গ ৫৫ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন সফলভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করে সনদপত্র পাওয়া ৮৭ জন শিক্ষার্থী। কুষ্টিয়া সার্কিট হাউজে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণের সমাপনী দিনে সনদপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলার জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন, সহকারী জেলা প্রশাসক জনাব মো: মুজিব-উল-ফেরদৌস (সার্বিক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) প্রমুখ। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলার জেলা প্রশাসক জনাব আনিস মাহমুদ, সহকারী জেলা প্রশাসক জনাব আবু দাউদ মো. গোলাম মোস্তফা (শিক্ষা), তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা বিভাগের জেষ্ঠ্য সহকারী প্রধান মাছুমা আক্তার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ, এমসিসি লি: এর উপ-পরিচালক এফ এম শাহ পারভেজ প্রমুখ। প্রশিক্ষণ দুটি পরিচালনা করেছে এমসিসি লি.।
অনুষ্ঠিত এই দুটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে দুইজনকে পুরস্কৃত করা হয়। কুষ্টিয়া সার্কিট হাউজে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় কুষ্টিয়া ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাকিব হাসান এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মশালায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়–য়া শিক্ষার্থী এম রহমান উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন। এই ধরনের প্রশিক্ষণে সফল অংশগ্রহণকারীকে ভবিষ্যতে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য বেসিস আয়োজিত সকল প্রশিক্ষণ কোর্সে ৫০% ছাড় প্রদান করা হবে। বিভিন্ন জেলায় প্রশিক্ষন এর জন্য নিবন্ধন উন্মুক্ত থাকবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা বিস্তারিত জানতে ও নিবন্ধনের জন্য ভিজিট করুন www.nationalappsbd.com সাইটটিতে।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

শুরু হয়েছে খুলনা ও কুষ্টিয়ায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

Khulna 2

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ৯ টা থেকে খুলনা ও কুষ্টিয়ায় শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। খুলনা জেলার প্রশিক্ষণ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং কুষ্টিয়া সার্কিট হাউজে কুষ্টিয়া জেলার প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পৃথক এ দুটি প্রশিক্ষণে খুলনা এবং কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছেন। এ প্রক্রিয়ায় খুলনা জেলায় ৬৩ জন এবং কুষ্টিয়া জেলায় ৪২ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করেছেন। এই কোর্সে পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়াও ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে প্রশিক্ষণের শেষ দিকে ছাত্রছাত্রীরা এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করবেন। সবশেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

খুলনা জেলায় প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলার সহকারী জেলা প্রশাসক জনাব মো. গোলাম মোস্তফা, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের ভারপ্রাপ্ত প্রধান অধ্যাপক ড. মো: মাহবুবুর রহমান, এমসিসি লি. এর উপ-পরিচালক এফ এম শাহ পারভেজ প্রমুখ। এ অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান ঢাকা থেকে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে উপস্থিত সকলের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এদিকে কুষ্টিয়া জেলায় কর্মশালার উদ্ভোধনী দিনে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া জেলার সহকারী জেলা প্রশাসক জনাব মো. মুজিব-উল-ফেরদৌস, আরআর ফাউন্ডেশন-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য জনাব রাসেল আহমেদ, এমসিসি লি. এর পক্ষে আসিফ আহমেদ তন্ময় প্রমুখ। উল্লেখ্য এই দুটি প্রশিক্ষণই পরিচলানা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

স্কুল ছাত্র তৈরী করলো এন্ড্রয়েড ফোনের জন্য এ্যাপ্লিকেশন

541496_273901429428885_1247999400_n

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত পাঁচদিনব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী দশম শ্রেণীর ছাত্র ইসফার হাসান এন্ড্রয়েড ফোনের জন্য এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেছে। সে ধানমন্ডি টিউটোরিয়াল স্কুলে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ে। স্মার্ট ফোনের জন্য নির্মিত তার এই এ্যাপ্লিকেশনের নাম তসবি। নামাযের পরে বা বিভিন্ন দোয়ার আগে মুসলমানরা যে তসবি পাঠ করে থাকেন, সেটা গণনার প্রয়োজন হয়। অনেকদিন ধরেই মুসলমানরা হাতের আঙুলের কর বা মালা সদৃশ্য তসবির মাধ্যমে এ কাজটি করে থাকেন। এই এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে মোবইলের মাধ্যমেই এই গণনার কাজ করা যাবে। ইসফার হাসান বলেন, ট্রাভেল করার সময় অনেক মানুষের পক্ষেই তসবি বহন করা সম্ভব হয় না। কিন্তু মোবাইল মানুষের নিত্য সঙ্গী। এই ধরনের পরিস্থিতিতে আমার তৈরী করা এ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে মানুষ উপকার পাবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য এই প্রশিক্ষণে স্কুল ছাত্রের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী জনাব আশ্রাফ আবির বলেন, ইসফার হাসান খুবই মেধাবী শিশু প্রোগ্রামার। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ২০০০ জন বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ ছাত্রছাত্রীকে প্রশিক্ষণের কথা থাকলেও, আমরা চেষ্টা করছি ইসফারের মতো সব বয়সী মেধাবীদেরকে এই প্রশিক্ষণে অন্তর্ভূক্ত করতে।
উল্লেখ্য, জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে গত ২০ জানুয়ারি ঢাকার ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ দুটি আজ শেষ হলো। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রাপ্ত প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিনে প্রশিক্ষণার্থীরা পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। দুটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমন পূর্ণাঙ্গ ৪৪ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন সফলভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করে সনদপত্র পাওয়া ৭৮ জন শিক্ষার্থী। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণের সমাপনী দিনে সনদপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান অতিথি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম খান, ট্যাক্স আপীল ট্রাইব্যুনালের সদস্য কানন কুমার রায়, সিম্ফোনী মোবাইল কোম্পানির পরিচালক রেজওয়ানুল হক, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ক্লাবের উপদেষ্টা আন্নাজিয়াত আলীম রাসেল প্রমুখ। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. তৌহিদ তো প্রমুখ। প্রশিক্ষন দুটি পরিচালনা করেছে এমসিসি লি.।
অনুষ্ঠিত এই দুটি প্রশিক্ষণ কর্মশালায় শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মণকারী হিসেবে দুইজনকে পুরস্কৃত করা হয়। ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সাদিয়া নদী এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মশালায় একই বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থী সৈয়দা প্রিমা তাসনিম উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন। এই ধরনের প্রশিক্ষণে সফল অংশগ্রহণকারীকে ভবিষ্যতে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য বেসিস আয়োজিত সকল প্রশিক্ষণ কোর্সে ৫০% ছাড় প্রদান করা হবে। বিভিন্ন জেলায় প্রশিক্ষন এর জন্য নিবন্ধন উন্মুক্ত থাকবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা বিস্তারিত জানতে ও নিবন্ধনের জন্য ভিজিট করুন www.nationalappsbd.com সাইটটিতে।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক-এ শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

589A7670

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম এর আওতায় আজ ঢাকার ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক-এ শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ। ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক-এ গত ১৬ জানুয়ারি ২০১৪ থেকে শুরু হয়ে আজ শেষ হলো এই পাঁচ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ। প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে ৪১ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা বিভিন্ন ধরনের মোবাইল এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয়, যা তাঁরা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী একই প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সমাপণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক-এর উপাচায© অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী, উপ-উপাচায© অধ্যাপক ড. এম আর কবির, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের প্রধান অলক কুমার সাহা প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাস্তবায়নকারী সংস্থা ইএটিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ মুবিন এবং এমসিসি লি.-এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির।

পাঁচদিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালের ৪১ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করেন। ৩৩ জন সফল শিক্ষার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয়। এদের ভেতর থেকে শ্রেষ্ঠ প্রকল্পের জন্য ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক-এর ছাত্র মোঃ আবদুল্লাহ আল নোমান ১ম স্থান অধিকার করেন। ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক-এর উপাচায© অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী বিজয়ীর হাতে পুরস্কার হিসেবে সিম্ফনির পক্ষ থেকে একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন তুলে দেন।

পাঁচ দিনের এই প্রশিক্ষণটি পরিচালনা করে এই প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য এই প্রকল্পের অন্য বাস্তবায়নকারী সংস্থা ইএটিএল। এছাড়া সহযোগী সংস্থা বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলপার গ্রুপ ঢাকা।

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

589A7575

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচী বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে, ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণের আওতায় আজ সকাল ৯ টা থেকে ঢাকার ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী  মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের জন্য সর্বাধিক সংখ্যক নিবন্ধনকারী ছাত্রছাত্রী ঢাকা জেলার হওয়ায় এটি এই জেলার জন্য ৬ষ্ঠ প্রশিক্ষণ কোর্স। এই প্রশিক্ষণে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫ জন প্রশিক্ষনার্থী অংশগ্রহণ করেছেন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কম্পিউটার সাইন্স বিভাগের প্রধান অধ্যাপক মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান, এসওল কোয়েস্টের ব্যবস্থাপক রানা আবুল বাশার, এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির প্রমুখ। এরা প্রত্যেকেই বক্তব্য রাখেন।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

মন্ত্রীর উপস্থিতিতে শুরু হলো ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

Daffodil University Training

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের আওতায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো পাঁচ দিন ব্যাপী এন্ড্রয়েডের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ। ঢাকা জেলার জন্য পঞ্চম এই প্রশিক্ষণের শুরুর দিনে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন একই মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড.এম লুৎফর রহমান, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের প্রধান ড. তৌহিদ ভূঁইয়া প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির।

আজ সকাল ৯ টা থেকে ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৪ জন প্রশিক্ষনার্থীর অংশগ্রহণে শুরু হলো এই কোর্স। এসকল প্রশিক্ষণার্থীরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছেন। ঢাকা জেলায় নিবন্ধনকৃত সর্বাধিক পরিমাণ ছাত্রছাত্রী নির্বাচিত হওয়ায় এটি এ জেলার জন্য পঞ্চম প্রশিক্ষণ কোর্স। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

মাননীয় প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে শুধুমাত্র ২০০০ এন্ড্রয়েড ডেভলপার তৈরী করা নয় বরং সারা দেশ থেকে আরো অধিক সংখ্যক ছাত্রছাত্রীরা যাতে এই ধরণের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারে, সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ করছে। এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডেভলপারদের জন্য কাজের যথাযথ পরিবেশ ও সুযোগ তৈরীতেও তাঁর সরকার কাজ করবে। এছাড়া তিনি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরে একটি ইয়ুথ সেন্টার নির্মাণের পরিকল্পনার কথা বলেন। যেখানে আইটিসি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী তরুণরা মন্ত্রণালয়ের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত থেকে কাজ করার সুযোগ পাবে।

পাঁচ দিনের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি পরিচালনা করছে বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

ULAB Training

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম এর আওতায় আজ ঢাকার ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস-এ শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ।  ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস-এ গত ১২ জানুয়ারি ২০১৪ থেকে শুরু হয়ে আজ শেষ হলো এই পাঁচ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ।  এটি ছিলো ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালের ছাত্রছাত্রীদের জন্য অতিরিক্ত চতুর্থ প্রশিক্ষণ।  প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে ৪১ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা বিভিন্ন ধরনের মোবাইল এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয়, যা তাঁরা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী একই প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সমাপণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান, সহকারি প্রকল্প পরিচালক জনাব আরএইচএম আলাউল কবীর, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের সিএসই বিভাগের প্রধান জনাব ড. সাজ্জাদ হোসেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী জনাব আশ্রাফ আবির।

পাঁচদিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালের  ৪১ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করেন। এমসিসি লি. এর প্রশিক্ষক জনাব মাহবুব হাসান অন্যান্য প্রশিক্ষকদের সাথে নিয়ে প্রশিক্ষণ পরিচালনার কাজ করেন। ৩৮ জন সফল শিক্ষার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয়। শিক্ষার্থীরা প্রথমবারের মতো এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করার চেষ্টা করে ২১ টি প্রকল্প জমা দেন। এদের ভেতর থেকে  শ্রেষ্ঠ প্রকল্পের জন্য ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের ছাত্র  রিফাতুল ইসলাম চয়ন ১ম স্থান অধিকার করেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান বিজয়ীর হাতে পুরস্কার হিসেবে সিম্ফনির পক্ষ থেকে একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন তুলে দেন।

পাঁচ দিনের এই প্রশিক্ষণটি পরিচালনা করে এই প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য এই প্রকল্পের অন্য বাস্তবায়নকারী সংস্থা ইএটিএল। এছাড়া সহযোগী সংস্থা বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলপার গ্রুপ ঢাকা।

যশোরে শেষ হলো পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

Jessore Training

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম এর আওতায় আজ যশোর জেলায় শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ।  যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গত ১৩ জানুয়ারি ২০১৪ থেকে শুরু হয়ে আজ শেষ হলো এই পাঁচ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ।  যশোর জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজের বহু সংখ্যক ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৪৭ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা বিভিন্ন ধরনের মোবাইল এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয়, যা তাঁরা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী একই প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সমাপণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির পদ অলংকৃত করেন যশোরের জেলা প্রশাসক জনাব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন যশোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব জাহিদ হোসেন পনির। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি. এর উপ পরিচালক জনাব এফ এম শাহ পারভেজ। এছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান স্কাইপের মাধ্যমে ঢাকা থেকে সরাসরি সমাপণী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এবং সফল প্রশিক্ষনার্থীদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

পাঁচদিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে যশোরে অবস্থিত ১০টি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ থেকে সর্বমোট  ৪৭ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করে। এমসিসি লি. এর প্রশিক্ষক জনাব জাহাঙ্গীর কবীর অন্যান্য প্রশিক্ষকদের সাথে নিয়ে প্রশিক্ষণ পরিচালনার কাজ করেন। ৩৯ জন সফল শিক্ষার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয় শিক্ষার্থীরা প্রথমবারের মতো এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করার চেষ্টা করে ২৫ টি প্রকল্প জমা দেন। এদের ভেতর থেকে  শ্রেষ্ঠ প্রকল্পের জন্য যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র  আবদুল্লাহ আল মামুন প্রথম স্থান অধিকার করে। যশোরের জেলা প্রসাশক মহোদয় বিজয়ীর হাতে পুরস্কার হিসেবে সিম্ফনির পক্ষ থেকে একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন তুলে দেন। এছাড়া প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে নির্বাচিত প্রথম তিন জনকে যশোর জেলাস্থ উৎসব কম্পিউটারে কাজ করার জন্য নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়। এমসিসি লি. ও উৎসব কম্পিউটারের যৌথ ব্যবস্থাপনায় নির্বাচিতরা আগামী তিন মাসের জন্য শিক্ষানবীশ হিসেবে কাজ করার এই সুযোগ পাচ্ছেন।

পাঁচ দিনের এই প্রশিক্ষণটি পরিচালনা করে এই প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য এই প্রকল্পের অন্য বাস্তবায়নকারী সংস্থা ইএটিএল। এছাড়া সহযোগী সংস্থা বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলপারগ্রুপ ঢাকা।

ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক-এ শুরু হলো ৫ দিন ব্যাপি মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

0010

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ৯ টা থেকে ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক-এ শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স। ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ৪০ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান, একই মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি ও প্রকল্প পরিচালক জনাব ড.মোহাম্মদ আবুল হাসান, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক -এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম.আর.কবির, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের প্রধান অলোক কুমার সাহা, ইএটিএল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.এ.মুবিন প্রমুখ। এরা প্রত্যেকেই বক্তব্য রাখেন।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।