News

Category Archives

৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন ২০১৩, শুরু হলো ঢাকা থেকে

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ থেকে শুরু হলো ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন কার্যক্রম। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ সকাল ৯ টা থেকে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স। ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ৪০ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া দুইজন সেরা প্রশিক্ষণার্থী পাবেন নোকিয়া ও সিম্ফনির গিফট। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

589A5535
২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ৬.৮৩৫ বিলিয়ন মোবাইল সিম ব্যবহারকারী থাকায় একথা এখন র্নিদ্বিধায় বলা যায় যে, বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও অপরিহার্য যোগাযোগ মাধ্যম হচ্ছে ‘মোবাইল ফোন’। আর এবছরই এপ্রিল মাসের পরিসংখ্যান মতে মোবাইল নিবন্ধনকারীর সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বাদশ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশে মোট মোবাইল নিবন্ধনকারীর সংখ্যা ১০১.২০৫ মিলিয়ন এবং মোবাইল পেনিট্রেশন ৬৬.৩৬% যা প্রতিবছর ১০% হারে বাড়ছে। একই সাথে মোবাইল ফোনকে যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করার পাশাপাশি এর বিভিন্ন এপ্লিকেশনের ব্যবহারও পৃথিবীব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ২০১২ সালের পরিসংখ্যান বলছে, সারা বিশ্বে মোট ১.২ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করেছেন এবং প্রতিবছর তা ২৯.৮% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ক্রমবর্ধমান মোবাইলীয় পৃথিবীর সাথে তাল মেলাতে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মকে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশনের আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সম্পৃক্ত করার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। যার ফলে  স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে কর্মসংস্থানের সুযোগ গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিশ্বমানের আইসিটি পেশাজীবি তৈরি হবে। সেই লক্ষ্যে ঢাকা জেলা থেকে শুরু হওয়া প্রশিক্ষণের এই সুযোগ একে একে ৬৪ জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী অথবা ফ্রি ল্যান্সাররাও পাবেন।

আজ সকাল ৯ টা থেকে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান, একই মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি ও প্রকল্প পরিচালক জনাব ড.মোহাম্মদ আবুল হাসান, ইন্টারন্যাশনাল ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক এম. রেজওয়ান খান, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসসি প্রধান ড. হাসান সারওয়ান, এসওল কোয়েস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রানা আবুল বাশার, এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির। এরা প্রত্যেকেই বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহকারি সচিব আরএইচএম আলাওল কবির, মিয়া মোহাম্মাদ কিয়ামউদ্দিন প্রমুখ।

একটি সমৃদ্ধ সফটওয়্যার শিল্প গড়ে উঠলে তা অভ্যন্তরীণ ও বিশ্ববাজারের চাহিদা মেটাতে, বৈদেশিক বাণিজ্য হতে আয় বাড়াতে, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এবং আমদানী নির্ভরশীলতা কমাতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। এই কর্মসূচি সে ধরনের সফটওয়্যার শিল্প পরিবেশ (ইকো সিস্টেম) বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে যাতে একদিকে যেমন তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক জনসেবা প্রদান নিশ্চিত হবে তেমন ডিজিটাল ডিভাইড দূরীকরণে আইসিটি খাতের উন্নয়ন কেবল রাজধানী ঢাকায় নয় বরং রাজধানীর বাইরেও বিকেন্দ্রীকরণ নিশ্চিত করা যাবে। এই কর্মসূচীর আওতায় বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোবাইল এ্যাপস এর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা যাচাই বাছাই পূর্বক  যুগোপযোগী এ্যাপস আইডিয়া প্রস্তুত, সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই সকল আইডিয়ার সংকলন প্রকাশ করা, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের জন্য অন্তত একটি করে কার্যকর মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ, ৭টি বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণে বুট ক্যাম্প, দেশের ৬৪ জেলার ছাত্রছাত্রীদের ডিজিটাল কনটেন্ট সম্পর্কে ধারণা প্রদানের পাশাপাশি তাদেরকে এ্যাপস নির্মানের প্রশিক্ষণ প্রদান, সংগ্রহিত আইডিয়া থেকে এ্যাপস নির্মাণের ব্যবস্থা, এক একটি সরকারি অফিসের জন্য একটি করে কার্যকরী মোবাইল এ্যাপস প্রস্তুত, জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপস নির্মাণের প্রতিযোগিতা আয়োজনের পাশাপাশি এই সকল কনটেন্টের মাধ্যমে একটি রিসোর্স পোর্টাল প্রস্তুত ও সর্বসাধারণের জন্য তা উন্মুক্ত করাই এই কর্মসূচীর প্রকৃত উদ্দেশ্য।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছেন বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলপার গ্রুপ ।

 

পত্রিকায় দেখুন :

ডেউলি সান      :  Govt mulls 2,000 mobile apps developers

দ্য নিউজ টু ডে : National level mobile applications dev prog launched

দ্য নিউ এইজ  : Mobile apps development programme launched

দৈনিক সংবাদ : শুরু হলো ৬৪ জেলায় মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালা

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

MoEducation
আজ সকাল ৯টায়, নিউমার্কেটের ন্যাশনাল অথরিটি অব এডুকেশন ম্যানেজমেন্ট-এর কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল শিক্ষা মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া ইনভেনশন কর্মশালা। “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে কর্মশালাটি আয়োজন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ। পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন একই মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মিয়া মোহাম্মাদ কেয়ামউদ্দিন। উপস্থিত ছিলেন ইএটিএল-এর প্রধান নির্বাহী ড. নিজাম উদ্দিন আহমেদ। এ কর্মশালায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যাশনাল অথরিটি অব এডুকেশন ম্যানেজমেন্ট, বিএএনবিইআইএস, এআইআইসিটি, বদরুন্নেসা কলেজ, যশোর শিক্ষা বোর্ড, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ২১ জন আমন্ত্রিত অতিথি অংশগ্রহণ করেন।

সূচনা বক্তব্যের পর; মোবাইল এ্যাপস্রে পরিচিতি, এর ব্যবহার এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কী ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন ইএটিএল-এর কনসালটেন্ট ড. নাজমুস সাদাত। এরপর আমন্ত্রিত কর্মকর্তাগণ একে একে তাদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এ সেশনে দেশে শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসমূহ গ্রাহকদের কাছে আরও সহজ এবং সুস্পষ্টভাবে তাদের সেবা নিশ্চিত করার বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করেন। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মিয়া মোহাম্মাদ কেয়ামউদ্দিন একে একে সবার উপস্থাপনা শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন।

এই সকল উন্মুক্ত আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

589A5206
আজ সকাল ৯টায়, পল্টনের হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া ইনভেনশন কর্মশালা। “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে কর্মশালাটি আয়োজন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ। পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন একই মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মিয়া মোহাম্মাদ কেয়ামউদ্দিন। এ কর্মশালায় খাদ্য এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রিত অতিথিগণ অংশগ্রহণ করেন।

সূচনা বক্তব্যের পর; মোবাইল এ্যাপস্রে পরিচিতি, এর ব্যবহার এবং খাদ্য এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কী ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন ইএটিএল-এর টেকনোলজি এডভাইজর ড. রাজেশ পালিত। এরপর আমন্ত্রিত কর্মকর্তাগণ একে একে তাদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এ সেশনে খাদ্য এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ গ্রাহকদের কাছে আরও সহজ এবং সুস্পষ্টভাবে তাদের সেবা নিশ্চিত করার বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করেন। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মিয়া মোহাম্মাদ কেয়ামউদ্দিন একে একে সবার উপস্থাপনা শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন।

এই সকল উন্মুক্ত আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

গণপূর্ত ও আবাসন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

589A5172 - Copy
আজ সকাল ৯টায়, পল্টনের হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল গণপূর্ত ও আবাসন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া ইনভেনশন কর্মশালা। “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে কর্মশালাটি আয়োজন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ। পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন একই মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মিয়া মোহাম্মাদ কেয়ামউদ্দিন। এ কর্মশালায় গণপূর্ত অধিদপ্তর, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, আবাসন মন্ত্রণালয়, পি ডব্লিউ ডি, জেলা প্রশাসক কার্যালয়, রাজউক, বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন, পরিত্যক্ত সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা বোর্ড, ন্যাশনাল হাউজিং অথরিটি, হাউজিং এ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট, স্থাপত্য অধিদপ্তর, জেলা রেজিস্ট্রি অফিসসহ অন্যান্য সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রিত অতিথিগণ অংশগ্রহণ করেন।

সূচনা বক্তব্যের পর; মোবাইল এ্যাপস্রে পরিচিতি, এর ব্যবহার এবং গণপূর্ত এবং আবাসন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কী ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির। এরপর আমন্ত্রিত কর্মকর্তাগণ একে একে তাদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এ সেশনে গণপূর্ত এবং আবাসন অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ গ্রাহকদের কাছে আরও সহজ এবং সুস্পষ্টভাবে তাদের সেবা নিশ্চিত করার বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করেন। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মিয়া মোহাম্মাদ কেয়ামউদ্দিন একে একে সবার উপস্থাপনা শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন।

এই সকল উন্মুক্ত আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য অনুষ্ঠিত হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

589A4989
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ সকাল নয়টায় হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের সম্মেলন কক্ষে সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ বিভাগ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ শিল্প ও কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র, পল্লী কর্ম সহায়ক প্রতিষ্ঠান (পিকেএসএফ), কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, ইউসেপ, এনএসডিসি সেক্রেটারিয়েট, স্কিল এন্ড ট্রেনিং এনহেন্সমেন্ট প্রোজেক্ট, স্কিল ডেভলপমেন্ট প্রোজেক্টসহ প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠানের প্রথমে মোবাইল এ্যাপস্ কি ও এর ব্যবহার এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য কি ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরি হতে পারে সে সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির। এরপর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে কীভাবে তাদের সেবা গ্রাহকের দোর গোড়ায় পৌঁছাতে পারবেন এবং নতুন নতুন সেবা সম্পর্কে ধারণা দিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন। এরপর প্রকল্প পরিচালক জনাব ড. মোহাম্মদ আবুল হাসান একে একে প্রত্যেক কর্মকর্তার আইডিয়া শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন। কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সরকারের জনকল্যাণমূলক সেবাগুলোকে মানুষের হাতের মুঠোয় নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের মোবাইল এ্যাপ্লিকেশনের আইডিয়া পাওয়া যায়। কর্মশালার শুরুতে বক্তব্য রাখেন তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ।

উল্লেখ্য, এই সকল আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

1471271_254413118044383_2139586194_n
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ সকাল নয়টায় বাংলাদেশ কৃষি মন্ত্রণালয় কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সেবার জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগ থেকে ও কৃষির সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠানের প্রথমে মোবাইল এ্যাপস্ ও এর ব্যবহার এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে কি ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরি হতে পারে সে সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন ড. নিজাম উদ্দিন আহমেদ। এরপর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে কীভাবে তাদের কৃষি বিষয়ক তথ্য ও সেবা গ্রাহকের দোর গোড়ায় পৌঁছাতে পারবেন এবং নতুন নতুন সেবা সম্পর্কে ধারণা দিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন। গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ একে প্রত্যেক কর্মকর্তার আইডিয়া শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জনাব অনিল কুমার দাস, প্রকল্প পরিচালক, আই.সি.টি, ডি.এ.ই এবং ইএটিএল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.এ মুবিন খান।

এই সকল আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

অনুষ্ঠিত হলো সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

1

ণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ সকাল নয়টায় পল্টনের হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের অডিটরিয়ামে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা বিভিন্ন বিভাগের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠানের প্রথমে মোবাইল এ্যাপস্ ও এর ব্যবহার এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য কি ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরি হতে পারে সে সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির। এরপর কর্মকর্তারা মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে কীভাবে তাদের  নিজেদের সেবাসমূহ গ্রাহকের দোর গোড়ায় পৌঁছাতে পারবেন সে সম্পর্কে নানা ধরনের এ্যাপ্লিকেশনের আইডিয়া প্রদান করেন। এবং নতুন নতুন সেবা সম্পর্কিত ধারণা দিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন। এরপর গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান একে একে প্রত্যেক কর্মকর্তার আইডিয়া শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন। কর্মশালাতে বক্তব্য রাখেন একই মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ। কর্মশালায় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব ড. মো: নূরুল আলম তালুকদার।  প্রকল্প পরিচালক জনাব ড. আবুল হাসানের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে কর্মশালাটি শেষ হয়। উক্ত কর্মশালাতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়সহ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর, গণ গ্রন্থাগার অধিদপ্তর, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন, জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র, নজরুল ইন্সটিটিউস, কপি রাইট অফিস, ন্যাশনাল স্পোর্টস কাউন্সিল প্রভৃতি অফিসের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য এই সকল আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

1464793_10201039853854533_949230711_n
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতাবৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ সকাল নয়টায় পল্টনের হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের অডিটরিয়ামে মোবাইল এপ্লিকেশন আইডিয়া ইনভেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠানের প্রথমে মোবাইল এ্যাপস্ ও এর ব্যবহার এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের জন্য কি ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির। এরপর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে পাটের উন্নয়ন, চাষের পদ্ধতি, গ্রাহক সেবা, পাটজাত পন্য বিপনন ও প্রচারণার প্রভৃতি বিষয়ের জন্য নতুন নতুন মোবাইল এ্যাপসের ধারনা প্রদান করেন। এই সকল ধারণা সম্পর্কে মুক্ত আলোচনা করা হয়। এরপর পৃথক পৃথক ভাবে প্রত্যেক কর্মকর্তা তার নিজের আইডিয়া উপস্থাপন করেন। এবং পরবর্তীতে একই ধরনের আইডিয়া প্রদানকারীদের নিয়ে গ্রুপ ভিত্তিক আইডিয়া উপস্থাপন করা হয়। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব গাজী মিজানুর রহমান। পরবর্তীতে একই মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ এর সমপানী বক্তৃতার মাধ্যমে কর্মশালাটি শেষ হয়।

উল্লেখ্য এই সকল আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরী করা হবে।

সমাজসেবা অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

589A3362গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতাবৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ সকাল নয়টায় আগারগাঁও এর সমাজসেবা অধিদপ্তরের একাডেমিক ভবনে মোবাইল এপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠানের প্রথমে মোবাইল এ্যাপস্ ও এর ব্যবহার এবং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন ড. মো: নাজমুস সাদাত। এরপর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে সরকারের ভিজিডি, বিভিন্ন ভাতা, মাদক নিয়ন্ত্রণ, প্রশিক্ষণ ও ক্ষুদ্রঋণসহ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনির আওতাভুক্ত সেবাসমূহ কিভাবে মানুষের দোর গোড়ায় মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে আরো সহজে পৌছানো যায় সে বিষয়ে নিত্য নতুন আইডিয়া সকলের সাথে ভাগাভাগি করেন। এই পর্যায়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান একে একে প্রত্যেক কর্মকর্তার আইডিয়া শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন। পরবর্তীতে কয়েকটি গ্রুপ তৈরীর মাধ্যমে আইডিয়াগুলোর আরো পরিণতরূপ উপস্থাপন করা হয়। কর্মশালায় আরো উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের ডিজি মহোদয় জনাব নাছিমা বেগম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জয়েন্ট সেক্রেটারি জনাব মো: বিল্লাল হোসেন, এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির এবং ইএটিএল এর প্রধান নির্বাহী এমএ মুবিন।

এই সকল আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরী করা হবে।

ব্যাংক এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া ইনোভেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

589A3248গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতাবৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ সকাল নয়টায় পল্টনের বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের অডিটরিয়ামে বিভিন্ন ব্যাংক এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের জন্য মোবাইল এপ্লিকেশন আইডিয়া ইনোভেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় ২৫টিরও অধিক ব্যাংক ও বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠানের প্রথমে মোবাইল এ্যাপস্ ও এর ব্যবহার এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে কি ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির। এরপর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে কিভাবে তাদের  নিজেদের ব্যাংকের সেবা গ্রাহকের দোর গোড়ায় পৌছাতে পারবেন এবং নতুন নতুন সেবা সম্পর্কে ধারনা দিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন। এরপর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান একে একে প্রত্যেক কর্মকর্তার আইডিয়া শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক জনাব ড. মো: নূরুল আলম তালুকদার এবং এবং প্রকল্প প্রধান জনাব ড. আবুল হাসান। বাংলাদেশ ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স এসিএ, বিআইএ, বিডিবিএল, ট্রাস্ট ব্যাংক, জনতা ব্যাংক লিমিটেড, বিএফআইডি, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, বিক্যাশ, বেসিক ব্যাংক লিমিটেড, বাংলাদেশ মিউনিসিপ্যাল ডেভলপমেন্ট ফান্ড (বিএমডিএফ), অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড, পিকেএসএফ, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন, বাংলাদেশ ডেভলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড, মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ, সোনালী ব্যাংক ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানসমূহ উক্ত কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে।

এই সকল আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরী করা হবে।