News

Category Archives

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে শেষ হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

589A7175

গত ১৫ জানুয়ারী ২০১৪, মঙ্গলবার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর সমাপনী অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান, একই মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি ও প্রকল্প পরিচালক জনাব ড. মোহাম্মদ আবুল হাসান, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির প্রক্টর ড. কাজী আবু সাঈদ, স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর ডিন ড. মিফতাউর রহমান, ইলেকট্রিক এন্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ড. কাজী আবদুস সালাম, ইএটিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.এ.মুবিন প্রমুখ।

ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রায় ৪২ জন এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। কর্মসূচি শেষে তাদের ৩২ জনকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এছাড়াও ব্যবহারিক ক্লাশের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন। জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগীতায় এ সকল প্রশিক্ষণার্থীরা অংশ গ্রহন করতে পারবে।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

যশোর জেলা কার্যালয়ে শুরু হয়েছে পাঁচদিনব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন প্রশিক্ষণ কোর্স

Jessore-2

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ থেকে শুরু হলো ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন কার্যক্রম। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ সকাল ৯ টা থেকে যশোর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স। যশোর জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ৪৭ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তার প্রথম কার্যদিবসে ভিডিও কনফারেন্স কলে উপস্থিত কর্মকর্তাদের শুভেচ্ছা জানান। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী দু’জন শিক্ষার্থীর সঙ্গেও তিনি মতবিনিময় করেন। পাশাপাশি এ কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান, যশোর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জাহিদ হোসেন পনির, হাইটেক পার্কের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির।
একটি সমৃদ্ধ সফটওয়্যার শিল্প গড়ে উঠলে তা অভ্যন্তরীণ ও বিশ্ববাজারের চাহিদা মেটাতে, বৈদেশিক বাণিজ্য হতে আয় বাড়াতে, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এবং আমদানী নির্ভরশীলতা কমাতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। এই কর্মসূচি সে ধরনের সফটওয়্যার শিল্প পরিবেশ (ইকো সিস্টেম) বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে যাতে একদিকে যেমন তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক জনসেবা প্রদান নিশ্চিত হবে তেমন ডিজিটাল ডিভাইড দূরীকরণে আইসিটি খাতের উন্নয়ন কেবল রাজধানী ঢাকায় নয় বরং রাজধানীর বাইরেও বিকেন্দ্রীকরণ নিশ্চিত করা যাবে। এই কর্মসূচীর আওতায় বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোবাইল এ্যাপস এর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা যাচাই বাছাই পূর্বক  যুগোপযোগী এ্যাপস আইডিয়া প্রস্তুত, সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই সকল আইডিয়ার সংকলন প্রকাশ করা, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের জন্য অন্তত একটি করে কার্যকর মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ, ৭টি বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণে বুট ক্যাম্প, দেশের ৬৪ জেলার ছাত্রছাত্রীদের ডিজিটাল কনটেন্ট সম্পর্কে ধারণা প্রদানের পাশাপাশি তাদেরকে এ্যাপস নির্মানের প্রশিক্ষণ প্রদান, সংগ্রহিত আইডিয়া থেকে এ্যাপস নির্মাণের ব্যবস্থা, এক একটি সরকারি অফিসের জন্য একটি করে কার্যকরী মোবাইল এ্যাপস প্রস্তুত, জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপস নির্মাণের প্রতিযোগিতা আয়োজনের পাশাপাশি এই সকল কনটেন্টের মাধ্যমে একটি রিসোর্স পোর্টাল প্রস্তুত ও সর্বসাধারণের জন্য তা উন্মুক্ত করাই এই কর্মসূচীর প্রকৃত উদ্দেশ্য।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

যশোর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

Jessore-2

আজ সকাল ১১ টায়, যশোর সার্কিট হাউজে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল যশোর জেলার সকল কর্মকর্তাদের নিয়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া ইনভেনশন কর্মশালা। “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে কর্মশালাটি আয়োজন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম খান, যশোর জেলা প্রশাসক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জাহিদ হোসেন পনির এবং আরও অনেকে।

সূচনা বক্তব্যের পর; মোবাইল এ্যাপস্রে পরিচিতি, এর ব্যবহার এবং জেলা প্রশাসক কার্যালয় এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য কী ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন এমসিসি লি.-এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির। এরপর আমন্ত্রিত কর্মকর্তাগণ একে একে তাদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এ সেশনে যশোর জেলাভিত্তিক প্রয়োজনীয় সেবা গ্রাহকদের কাছে আরও সহজ এবং সুস্পষ্টভাবে নিশ্চিত করার বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করেন।

এই সকল উন্মুক্ত আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস-এ শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন প্রশিক্ষণ কোর্স

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ৯ টা থেকে ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস-এ শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স। ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ৪১ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। কর্মশালায় ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
আজ থেকে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে, প্রথম দিনের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ, একই মন্ত্রণালয়ের  ডেপুটি সেক্রেটারি ও প্রকল্প পরিচালক জনাব ড.মোহাম্মদ আবুল হাসান, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. জাহিরুল হক, সিএসই বিভাগের প্রধান ড. সাজ্জাদ হোসেন, ইলেকট্রনিক এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইন্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. রেজাউল করিম মজুমদার । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এমসিসি লি: এর প্রধান নির্বাহী আশরাফ আবির প্রমুখ।

উল্লেখ্য, এই কর্মসূচীর আওতায় বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি খাতে মোবাইল এ্যাপস এর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা যাচাই বাছাই পূর্বক যুগোপযোগী এ্যাপস আইডিয়া প্রস্তুত, সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই সকল আইডিয়ার সংকলন প্রকাশ করা, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের জন্য অন্তত একটি করে কার্যকর মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ, ৭টি বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণে বুট ক্যাম্প এবং দেশের ৬৪ জেলার শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল কনটেন্ট সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হবে। পাশাপাশি এ কর্মসূচীর অধীনে তাদেরকে এ্যাপস নির্মানের প্রশিক্ষণ প্রদান, সংগ্রহীত আইডিয়া থেকে এ্যাপস নির্মাণের ব্যবস্থা, এক একটি সরকারি অফিসের জন্য একটি করে কার্যকরী মোবাইল এ্যাপস প্রস্তুত, জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপস নির্মাণের প্রতিযোগিতা আয়োজনের পাশাপাশি এই সকল কনটেন্টের মাধ্যমে একটি রিসোর্স পোর্টাল প্রস্তুত ও সর্বসাধারণের জন্য তা উন্মুক্ত করা হবে।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

589A6923

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশনের উপর পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স

589A6900

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ৯ টা থেকে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স। ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ৪২ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। কর্মশালায় ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
আজ থেকে নর্থ সা্‌উথ ইউনিভার্সিটিতে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে, প্রথম দিনের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন  বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান জনাব সুনিল কান্তি বোস, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব ইকবাল খান চৌধুরী এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের  ডেপুটি সেক্রেটারি ও প্রকল্প পরিচালক জনাব ড.মোহাম্মদ আবুল হাসান। নর্থ সা্‌উথ ইউনিভার্সিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আমিন ইউ সরকার, স্কুল অফ ইন্জিনিয়ারিং এর ডিন ড. মিফতাউর রহমান, ইলেকট্রিক এন্ড কম্পিউটার ইন্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ড.কাজি আব্দুস সালাম । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইএটিএল এর প্রধান নির্বাহী এম এ মুবিন প্রমুখ।

এছাড়া আগামী ১২ জানুয়ারি ২০১৪ থেকে ধানমন্ডিতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব লিবরেল আর্টস এবং ১৩ জানুয়ারি ২০১৪ থেকে যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে  একই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।

উল্লেখ্য, এই কর্মসূচীর আওতায় বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি খাতে মোবাইল এ্যাপস এর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা যাচাই বাছাই পূর্বক যুগোপযোগী এ্যাপস আইডিয়া প্রস্তুত, সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই সকল আইডিয়ার সংকলন প্রকাশ করা, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের জন্য অন্তত একটি করে কার্যকর মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ, ৭টি বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণে বুট ক্যাম্প এবং দেশের ৬৪ জেলার শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল কনটেন্ট সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হবে। পাশাপাশি এ কর্মসূচীর অধীনে তাদেরকে এ্যাপস নির্মানের প্রশিক্ষণ প্রদান, সংগ্রহীত আইডিয়া থেকে এ্যাপস নির্মাণের ব্যবস্থা, এক একটি সরকারি অফিসের জন্য একটি করে কার্যকরী মোবাইল এ্যাপস প্রস্তুত, জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপস নির্মাণের প্রতিযোগিতা আয়োজনের পাশাপাশি এই সকল কনটেন্টের মাধ্যমে একটি রিসোর্স পোর্টাল প্রস্তুত ও সর্বসাধারণের জন্য তা উন্মুক্ত করা হবে।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

সকল মন্ত্রণালয়ের ইনোভেশন অফিসারদের সমন্বয়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

090114

আজ সকাল ৯ টায়, আগারগাঁও অবস্থিত বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি ভবন)-এর অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ইনোভেশন অফিসারগণের অংশগ্রহণে আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা। ‘‘জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচী’’ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে কর্মশালাটি আয়োজন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। এ কর্মশালাটি পরিচালনা করেন এ প্রকল্পের অন্যতম বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লিমিটেড। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম খান, একই মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম সচিব সুশান্ত কুমার সাহা, এমসিসি লি.-এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির প্রমুখ। কর্মশালায় বাংলাদেশের ৬০ টি মন্ত্রণালয় এবং তার অধীনস্থ অধিদপ্তর থেকে আগত ৮০ জন ইনোভেশন অফিসার অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে, সূচনা বক্তব্য রাখেন প্রকল্প পরিচালক আবুল হাসান। এরপর বক্তব্য প্রদান করেন সচিব নজরুল ইসলাম খান। তিনি সকল মন্ত্রণালয়কে দেশের তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান। এরপর মোবাইল এ্যাপসের পরিচিতি, এর ব্যবহার এবং সরকারী বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জন্য কী ধরণের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণাসহ একটি প্রস্তাবনা রাখেন আশ্রাফ আবির। দিনব্যাপী এ কর্মশালায় আমন্ত্রিত অতিথিগণ সরকারী বিভিন্ন সেবাসমূহকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর জন্য মুক্তিযুদ্ধ, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাণিজ্যের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মোট ৬১ টি মোবাইল এ্যাপ্লিকেশনের উদ্ভাবনী ধারণা উপস্থাপন করেন। সবশেষে অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ।

কর্মশালা সম্পর্কে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের উপ-সচিব আনোয়ার হোসেন জানান, “এ ধরণের কর্মশালার মাধ্যমে সরকারী কর্মকর্তাদের মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে তথ্য প্রযুক্তি উন্নয়নের সাথে সাথে সরকারি সেবা প্রাপ্তির জটিলতাকে পরিহার করতে সম্ভবনাময় মোবাইল খাতে এই সকল কর্মকর্তারা অবদান রাখতে পারবেন বলে আশা রাখছি”। সশস্ত্র বাহিনীর যোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি বিভাগের কর্মকর্তা মেজর ফয়সাল বলেন, “এটি সরকারের খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও যুগপোযোগী সিদ্ধান্ত। সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো শুরু করলে দেশের বেসরকারী ক্ষেত্রগুলোও এদিকে মনোযোগী হবে।”

এই সকল উন্মুক্ত আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়াগুলো উন্মুক্ত একটি ওয়েবসাইটে রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় প্রাপ্ত সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত কর্মশালা থেকে প্রাপ্ত প্রায় ১৩০ টি ধারণার সংকলন প্রকাশ হয়েছে এই সাইটটিতে।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএল-এর সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণ ফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

 

পত্রিকায় দেখুন:

প্রথম আলো :  অ্যাপস তৈরির ধারণা সরকারি কর্মকর্তাদের কর্মশালা

 

৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন ২০১৪ সমাপনী অনুষ্ঠান (ঢাকা-২)

589A6681

গত ৭ জানুয়ারি, ২০১৪; মঙ্গলবার ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়োজিত কর্মসূচির সমাপনী অনুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান। আরো উপস্থিত ছিলেন একই মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামাল আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক উপ সচিব জনাব আবুল হাসান, এফবিসিসিএই এর পরিচালক শাফকাত হায়দার, ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড.এম লুৎফর রহমান, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. সৈয়দ আখতার হোসেন, এমসিসি লিঃ এর প্রধান নির্বাহী আশ্রাফ আবির, ইএটিএল-এর প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন প্রমুখ। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ইএটিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.এ.মুবিন খান।

ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ২৯ জন এ কোর্সের জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। কর্মসূচী শেষে তাদের ২৬ জনকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

পাঁচ দিনে ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান দয়ো হয়।  এছাড়াও ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করেন। জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায় এ সকল প্রশিক্ষনার্থী অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

 

অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা

55

আজ সকাল ৯টায়, শের-এ-বাংলা নগরের ইআরডি অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া ইনভেনশন কর্মশালা। “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে কর্মশালাটি আয়োজন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইআরডি বিভাগের সচিব আবুল কালাম আজাদ এবং বিশেষ অতিথির আসন অলংকৃত করেন তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম খান। পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আরাস্তু খান। কর্মশালায় অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ৭৮ জন আমন্ত্রিত অতিথি অংশগ্রহণ করেন।

শুরুতেই; মোবাইল এ্যাপস্রে পরিচিতি, এর ব্যবহার এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জন্য কী ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরী হতে পারে সে বিষয়ে প্রাথমিক ধারণাসহ একটি প্রস্তাবনা রাখা হয়। এরপর আমন্ত্রিত কর্মকর্তাগণ একে একে তাদের প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এ সেশনে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ এবং এ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহ গ্রাহকদের কাছে আরও সহজ এবং সুস্পষ্টভাবে তাদের সেবা নিশ্চিত করার বিভিন্ন ধারণা নিয়ে আলোচনা করেন। ইআরডি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আরস্তু খান একে একে সবার উপস্থাপনা শোনেন।

এই সকল উন্মুক্ত আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবার জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

589A4687
গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত “জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি” বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আজ সকাল নয়টায় নিজ কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা সেবার জন্য মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন আইডিয়া উদ্ভাবন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগ থেকে বিভিন্ন ধরনের গণস্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠানের প্রথমে মোবাইল এ্যাপস্ ও এর ব্যবহার এবং স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে কি ধরনের মোবাইল এ্যাপস্ তৈরি হতে পারে সে সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাসহ প্রস্তাবনা রাখেন ড. নিজাম উদ্দিন আহমেদ। এরপর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে কীভাবে তাদের স্বাস্থ্য সেবা গ্রাহকের দোর গোড়ায় পৌঁছাতে পারবেন এবং নতুন নতুন সেবা সম্পর্কে ধারণা দিয়ে মুক্ত আলোচনা করেন। এরপর গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান একে একে প্রত্যেক কর্মকর্তার আইডিয়া শোনেন এবং পুরো আইডিয়া সেশনটি পরিচালনা করেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এডিজি প্রোফেসর আবুল কালাম আজাদ, প্রকল্প প্রধান জনাব ড. মোহাম্মদ আবুল হাসান, এবং ইএটিএল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম.এ মুবিন খান।

উল্লেখ্য এই সকল আইডিয়া থেকে নির্বাচিত আইডিয়াসমূহকে গ্রহণ করে পরবর্তীতে মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ করা হবে এবং পূর্ণাঙ্গ আইডিয়া সমূহকে উন্মুক্ত একটি ওয়েব সাইটে আইডিয়া রিসোর্স হিসেবে প্রকাশ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই সকল আইডিয়া নিয়ে একটি প্রকাশনাও তৈরি করা হবে।

৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ। ঢাকা-2

1

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ থেকে শুরু হলো ৬৪ জেলায় মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন কার্যক্রম। এই কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ সকাল ৯ টা থেকে ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্স। ঢাকা জেলায় অবস্থিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রায় ২৯ জন এই কোর্সের প্রশিক্ষনার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। কর্মশালায় ছাত্র ছাত্রীদেরকে জাভা ও এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনে উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এছাড়া ব্যবহারিক ক্লাসের মাধ্যমে কর্মশালার শেষ দিকে প্রশিক্ষণার্থীরা এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করবেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

আজ থেকে ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে, প্রথম দিনের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান এবং একই মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি ও প্রকল্প পরিচালক জনাব ড.মোহাম্মদ আবুল হাসান। ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. লুৎফর রহমান, সিএসসি অনুষদের প্রধান অধ্যাপক ড. সায়েদ আকতার হোসেন এবং এফএসআইটি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এস.এম. মাহবুব-উল-হক মজুমদার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহকারি সচিব মিয়া মোহাম্মাদ কিয়ামউদ্দিন, ইএটিএল এর প্রধান নির্বাহী এম এ মুবিন প্রমুখ।

উল্লেখ্য, এই কর্মসূচীর আওতায় বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি খাতে মোবাইল এ্যাপস এর প্রয়োজনীয়তা ও চাহিদা যাচাই বাছাই পূর্বক  যুগোপযোগী এ্যাপস আইডিয়া প্রস্তুত, সংগ্রহ ও সংরক্ষণ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেই সকল আইডিয়ার সংকলন প্রকাশ করা, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের জন্য অন্তত একটি করে কার্যকর মোবাইল এ্যাপস নির্মাণ, ৭টি বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের অংশগ্রহণে বুট ক্যাম্প এবং দেশের ৬৪ জেলার শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল কনটেন্ট সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হবে। পাশাপাশি এ কর্মসূচীর অধীনে তাদেরকে এ্যাপস নির্মানের প্রশিক্ষণ প্রদান, সংগ্রহীত আইডিয়া থেকে এ্যাপস নির্মাণের ব্যবস্থা, এক একটি সরকারি অফিসের জন্য একটি করে কার্যকরী মোবাইল এ্যাপস প্রস্তুত, জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপস নির্মাণের প্রতিযোগিতা আয়োজনের পাশাপাশি এই সকল কনটেন্টের মাধ্যমে একটি রিসোর্স পোর্টাল প্রস্তুত ও সর্বসাধারণের জন্য তা উন্মুক্ত করা হবে।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।