News

Category Archives

আপনারাই হবেন বিশ্বমানের আইসিটি পেশাজীবি

6

সারা দেশের ছেলে মেয়েরা যাতে ঘরে বসেই এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নের উপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারে, একারনে আজ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে ৪০ ঘন্টা ব্যাপী মল্টিমিডিয়া ক্লাসের ভিডিও নির্মাণ। এই ভিডিও ক্লাসে অংশ নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আপনারাই হবেন বিশ্বমানের আইসিটি পেশাজীবি। আইসিটি খাতে এদেশের আয় একদিন গার্মেন্টস সেক্টরকেও ছাড়িয়ে যাবে। আমাদের সরকার সেই লক্ষ্যেই কাজ করছে। এই প্রকল্পের আওতায় ইতিমধ্যেই দেশের ১৭ টি জেলায় ৭২৮ জন এ্যন্ড্রয়েড এ্যাপ ডেভলপার হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়েছে।’
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় ধারাবাহিকভাবে ৬৪ জেলাতে যে প্রশিক্ষণটি প্রদান করা হচ্ছে, সেই প্রশিক্ষণেরই একটি ডিজিটাল ভার্সন প্রস্তুত করা হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশের বহু শিক্ষার্থীই ঘরে বসেই বিনা পয়সায় এই ব্যায়বহুল প্রশিক্ষণটি গ্রহণ করতে পারবেন। কার্যক্রমটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডীন অধ্যাপক শিবলী রুবায়াত-উল-ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট এর পরিচালক অধ্যাপক ড. আলতাফ জলিল, প্রকল্প পরিচালক জনাব ড.আবুল হাসান এবং এমসিসি লি.এর প্রধান নির্বাহী জনাব আশ্রাফ আবির প্রমুখ।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

রাঙ্গামাটিতে শুরু হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ, শেষ হলো পটুয়াখালী ও শরিয়তপুর জেলায়

aaaaaaa

 

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে রাঙ্গামাটিতে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ৫২ জন শিক্ষার্থী নিয়ে রাঙ্গামাটির কাপ্তাই -এ অবস্থিত বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ৫২ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এদিকে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শুরু হওয়া পটুয়াখালী জেলার এবং আজ ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৪ তারিখে শেষ হলো শরিয়তপুর জেলার মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ যা শুরু হয়েছিল গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। পটুয়াখালী জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৫১ জন শিক্ষার্থী পূর্ণাঙ্গ ৪৮ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জনাব শ্যাম প্রসাদ ব্যাপারী, পটুয়াখালী জেলার জেলা প্রশাসক জনাব অমিতাভ সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও তথ্য) জনাব মো.খায়রুল হাসান প্রমুখ। এদিকে শরিয়তপুর জেলায় জেড এইচ শিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি জনাব অধ্যাপক ড. এম এ মালেক এর হাত থেকে সনদপত্র গ্রহন করেন পূর্ণাঙ্গ ২১ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা ২৫ জন সফল শিক্ষার্থী ।এই অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্টার তাহমিনা এলিন, সি এস ই বিভাগের লেকচারার আবুল কালাম আজাদ, মো. শাখওয়াত হোসাইন প্রমুখ।
রাঙ্গামাটিতে প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর অধ্যক্ষ জনাব আব্দুল মালেক, একই ইন্সটিটিউটের কম্পিউটার বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জনাব আবুল কালাম আজাদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি জনাব সুজিত কুমার বিশ্বাস, এমসিসি লি. এর সহকারি পরিচালক আসিফ আহমেদ প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১৯ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭২৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে বাগেরহাট, কুড়িগ্রাম, নওগাঁ, ব্রাহ্মনবাড়ীয়া ও সাতক্ষিরা জেলায়। এছাড়া আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে পাবনা, ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট ও লক্ষীপুর জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

বাগেরহাট, কুড়িগ্রাম, নওগাঁ, ব্রাহ্মনবাড়িয়া এবং সাতক্ষীরায় শুরু হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ, শেষ হলো কক্সবাজার, দিনাজপুর ও সিরাজগঞ্জ জেলায়

007

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গতকাল ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০ টা থেকে কুড়িগ্রাম এবং আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে বাগেরহাট, নওগাঁ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও সাতক্ষীরায় শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। সর্বমোট ২০৭ জন শিক্ষার্থী নিয়ে উপরোক্ত জেলা গুলোতে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে । এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীগণ এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষণার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
কুড়িগ্রামে শুরু হওয়া প্রশিক্ষণের প্রথম দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলার সহকারি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব সামিউল আমিন। এদিকে বাগেরহাটে প্রশিক্ষণের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলার এডিসি (রাজস্ব) জনাব মো.শাহ আলম সরদার, বিশেষ অতিথি জেলার এডিসি (সার্বিক) জনাব মো.হাবিবুল হক খান এবং এডিসি (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব মো.আরিফ নাজমুল হাসান প্রমুখ।ন ওগাঁ জেলার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলার সহকারী কমিশনার (আইসিটি) জনাব রিপন কুমার সাহা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মনবাড়িয়া পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইঞ্জি. প্রদিপ্ত খিশা এবং সাতক্ষিরায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলার জেলা প্রশাসক জনাব নাজমুল আহসান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মহসিন আলি, সহকারি কমিশনার (আইসিটি) জনাব মো. মোশারেফ হুসেইন প্রমুখ।
এদিকে গত দিনাজপুর ও সিরাজগঞ্জ এবং কক্সবাজার জেলার প্রশিক্ষণ শেষ হলো গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে। দিনাজপুর জেলাতে ৬২ জন শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ ২৭ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন।  এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন জেলার এডিসি জনাব তৌফিক ইমাম, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি জনাব প্রফেসর মো.রুহুল আমিন প্রমুখ। সিরাজগঞ্জ জেলার জেলায় ২৪ জন সফল প্রশিক্ষণার্থী প্রস্তুত করেন ১৪ টি এ্যাপ্লিকেশন। এরা প্রত্যেকেই সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. বিল্লাল হোসেনের কাছ থেকে সনদপত্র গ্রহণ করেন। এছাড়া কক্সবাজার জেলায় ৪১টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা সফলভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করেছেন ৪২ জন শিক্ষার্থী।  এবং প্রশিক্ষনার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্য ও অর্থ পরিচালক জনাব মো আবদুস সবুর প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১৭ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৫২ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে পটুয়াখালি এবং শরীয়তপুর জেলায়। এছাড়া আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে রাঙ্গামাটি জেলায় রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

শরিয়তপুরে শুরু হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ, শেষ হলো কিশোগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রশিক্ষণ

IMG_6284 copy

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে শরিয়তপুর -এ শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। শরিয়তপুরের জেড এইচ শিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৩৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে । এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীগণ এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষণার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এদিকে গতকাল ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শুরু হওয়া কিশোরগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলার মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। কিশোরগঞ্জ জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে পূর্ণাঙ্গ ৩৭ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন সফলভাবে প্রশিক্ষণ শেষ করে সনদপত্র পাওয়া ৩৮ জন শিক্ষার্থী। আর চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রশিক্ষণ শেষে পূর্ণাঙ্গ ২৭ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন সনদপত্র প্রাপ্ত ৩১ জন শিক্ষার্থী।
শরিয়তপুরে শুরু হওয়া প্রশিক্ষণের প্রথম দিন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শরিয়তপুর জেলার এডিসি জনাব আসিব আহসান, ইউএনও জনাব এইচ এম রকিব হায়দার, জেড এইচ শিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি জনাব অধ্যাপক ড.এম এ মালেক প্রমুখ। গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে কিশোরগঞ্জে ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শুরু হওয়া মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর সমাপণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত জেলা মেজিস্ট্রেট জনাব মো.আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী, ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডেপুটি রেজিস্টার এন্ড ট্রাস্টি জনাব চৌধুরী খায়রুল হাসান আরিফ প্রমুখ এবং চুয়াডাঙ্গায় ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এ সমাপণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জনাব আনজুমান আরা, এসি জনাব মনিবুর রহমান প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১৪ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রায় ২৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫২৪ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে দিনাজপুর, সিরাজগঞ্জ এবং কক্সবাজার জেলায়। এছাড়া আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে বাগেরহাট, কুড়িগ্রাম এবং নওগাঁ জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

পটুয়াখালীতে শুরু হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ, শেষ হলো টাঙ্গাইল জেলার প্রশিক্ষণ

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে পটুয়াখালীতে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ৫৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই  ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ৫৪ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষণার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এছাড়া গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া প্রশিক্ষণটিও শেষ হলো আজ। টাঙ্গাইলের প্রশিক্ষণে ৪৭ জন শিক্ষার্থী সফল প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে সনদপত্র গ্রহণ করেন। এবং তারা ৪৪ টি এ্যাপ্লিকেশান নির্মাণ করেন।  এদের ভেতর মাওলানা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আরমান ভূইয়া এন্ড্রয়েড গুরু নামে একটি মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ করে প্রথম স্থান অধিকার করেন। বিজয়ী হিসেবে তিনি সিম্ফনির পক্ষ থেকে একটি মোবাইল ডিভাইস গ্রহণ করেন।

পটুয়াখালীতে শুরু হওয়া প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের যুগ্ম সচিব জনাব শ্যামা প্রসাদ ব্যাপারী, বিশেষ অতিথি পটুয়াখালী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জনাব মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন পটুয়াখালী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও তথ্য) জনাব মোহাম্মদ খায়রুল হাসান, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখালী জেলার এনডিসি মোহাম্মদ হাফিজ-আল-আসাদ, পটুয়াখালী সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রাণেশ কান্তি শিকদার, পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রভাষক মোহাম্মদ রাশেদুল হাসান প্রমুখ।

টাঙ্গাইল জেলার সমাপণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক জনাব মো.আলাউদ্দিন এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক জনাব আহসান হাবিব প্রমুখ।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত সমাপ্ত হওয়া ১২ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৪৫৫ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন এবং কিশোরগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, দিনাজপুর, সিরাজগঞ্জ এবং কক্সবাজারে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলছে। এছাড়া আগামীকাল ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে শরিয়তপুরে জেড এইচ শিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আরেকটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা । এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

পটুয়াখালীতে শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে পটুয়াখলীতে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ৫৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ৫৪ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষণার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের যুগ্ম সচিব জনাব শ্যামা প্রসাদ ব্যাপারী, বিশেষ অতিথি পটুয়াখালী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) জনাব মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন পটুয়াখালী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(শিক্ষা ও তথ্য) জনাব মোহাম্মদ খায়রুল হাসান, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখলী জেলার এনডিসি মোহাম্মদ হাফিজ-আল-আসাদ, পটুয়াখালী সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রানেশ কান্তি শিকদার, পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রভাসক মোহাম্মদ রাশেদুল হাসান প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রায় ২৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন এবং টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, দিনাজপুর, সিরাজগঞ্জে এবং কক্সবাজারে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলছে। এছাড়া আগামীকাল ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে শরিয়তপুরে জেড এইচ শিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আরেকটি প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

কক্সবাজারে শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

 

coxsbazarজাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে কক্সবাজার -এ শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ৫২ জন শিক্ষার্থী নিয়ে কক্সবাজারের কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ৫২ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক জনাব রুহুল আমীন। ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর চেয়ারম্যান জনাব সালাহ উদ্দিন আহামদ (সি.আই.পি)। এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সেক্রেটারি লায়ন মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর মোহাম্মদ মঞ্জুরুল হক চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের কো অর্ডিনেটর মো. জসিম উদ্দিন। এছাড়া  উপস্থিত ছিলেন প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি. এর উপ-পরিচালক এফ এম শাহ পারভেজ প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রায় ২৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন এবং টাঙ্গাইল,কিশোরগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, দিনাজপুর এবং সিরাজগঞ্জে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলছে। এছাড়া আগামীকাল ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আরেকটি প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

দিনাজপুর ও সিরাজগঞ্জে শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

sirajgonj

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১১ টা থেকে দিনাজপুর ও সিরাজগঞ্জ-এ শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ৬৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং ২৯ জন শিক্ষার্থী নিয়ে সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ২ জেলাতে সর্বমোট ৯৪ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে দিনাজপুরে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও  যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট জনাব নবীর উদ্দিন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ রুহুল আমিন, একই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্টার অধ্যাপক ড. বলরাম রায়, সিএসই বিভাগের ডীন মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ প্রমুখ। সিরাজগঞ্জে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জনাব প্রতাপচন্দ্র বিশ্বাস, বিশেষ অতিথি তথ্য ও প্রযুক্তি যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ হাসিব সরকার প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.।  উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রায় ২৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন এবং টাঙ্গাইল,কিশোরগঞ্জ এবং চুয়াডাঙ্গা এই জেলাগুলোতে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলছে। এছাড়া আগামীকাল ১১ ফেব্রুয়ারী ২০১৪ থেকে কক্সবাজারে কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে আরেকটি প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

১৩৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে তিন জেলাতে শুরু হলো পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

Kisorganag Training

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলাতে শুরু হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ। ৪৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে টাঙ্গাইল জেলা, ৪০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কিশোরগঞ্জ জেলা এবং ৪৯ জন শিক্ষার্থী নিয়ে ফাস্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটিতে চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে তিন জেলাতে সর্বমোট ১৩৫ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসেবে এ্যাপ্লিকেশন প্রস্তুত করবেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষনার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

টাঙ্গাইলে প্রশিক্ষণ শুরুর দিনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. আলাউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন জনাব মো. আবু বকর সিদ্দিকী। সভাপতি ছিলেন আইসিটি বিভাগের চেয়ারম্যান মুনির মোরশেদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সহযোগী অধ্যাপক জনাব আহসান হাবিব এবং এমসিসি লি. এর উপ পরিচালক এফএম শাহ পারভেজ।

কিশোরগঞ্জে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব মোহাম্মাদ লিয়াকত আলী, ঈশা খা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টের সেক্রেটারি জনাব ড. এ এন এম নওশাদ খান, প্রক্টর এবং ট্রাস্টি রিয়াদ আহমেদ তুষার, নিউজেন টেকনোলজির পরিচালক জনাব মোহাম্মাদ আলী আকবর প্রমুখ। এছাড়া চুয়াডাঙ্গা জেলাতে উপস্থিত ছিলেন এডিসি জেনারেল আঞ্জুমান আরা, সহকারি কমিশনার (আইসিটি) মুনিবুর রহমান এবং ফাস্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের প্রধান সৈয়দ মোহাম্মাদ ইকবাল প্রমুখ।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি।  উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রায় ২৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

রাজশাহীতে শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ। কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও চুয়াডাঙ্গাতে শুরু হবে আগামীকাল।

Rajshahi Training
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় রাজশাহী অঞ্চলের পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ শেষ হলো আজ। গত তিন তারিখে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণে রাজশাহী অঞ্চলের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৫ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করেন। এর ভেতরে ৪১ জন ছাত্র ছাত্রী সফল প্রশিক্ষাণার্থী হিসেবে সনদপত্র গ্রহণ করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বরেন্দ্র বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. নূরুল হোসেন চৌধুরী ও বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির মহাসচিব জনাব কাজী জাহিদুর রহমান।

এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে, প্রায় ৪৫ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ব্যবহারিক কাজ হিসেবে ৩৫ টি এ্যাপ্লিকেশন প্রস্তুত করেন। এর ভেতরে হারিকেন নামক একটি এ্যাপ্লিকেশন প্রস্তুত করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফজলে নাসিম প্রথম স্থান অধিকার করেন। অন্ধকার কোন স্থানে গেলেই এই এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোবাইলে আলো জ্বলে উঠবে। পুরস্কার হিসেবে বিজয়ী, সিম্ফনির পক্ষ থেকে একটি মোবাইল ডিভাইস গ্রহণ করেন।

এছাড়া আগামীকাল থেকে টাঙ্গাইলের মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে টাঙ্গাইল জেলা, ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কিশোরগঞ্জ জেলা এবং ফাস্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটিতে চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রশিক্ষণ শুরু হচ্ছে। এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি।  উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে প্রায় ২৯ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।