News

Category Archives

ঠাকুরগাঁও জেলায় শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

1450209_247711125381249_750260111_nজাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে ঠাকুরগাঁও জেলায় শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। ঠাকুরগাঁও জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী প্রত্যেকেই একটি করে পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন ঠাকুরগাঁও জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জনাব ড. মোকসেদ আলী এবং এনডিসি জনাব ওয়াসিমুল বারী ।

অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের ছাত্র মো. মাসুদ রানাকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম স্থান অধিকারী উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৩২ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭১ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে মানিকগঞ্জ জেলায় । এছাড়া আগামী ০১ মার্চ ২০১৪ থেকে ফেনী জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

ঝিনাইদহ, পাবনা, জয়পুরহাট ও লক্ষীপুর জেলায় শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

0003
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে ঝিনাইদহ, পাবনা, জয়পুরহাট ও লক্ষীপুর জেলায় শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স আজ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিনে ছাত্রছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। ঝিনাইদহ জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থী পূর্ণাঙ্গ ২৫ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন ঝিনাইদহ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও অতিরিক্ত জেলা মেজিস্ট্রেট জনাব নাসরিন জাহান ও ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব ফাহিমা আকতার। জয়পুরহাট জেলার ৬৫ জন শিক্ষার্থী ৬১ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন সাইবারটেক পলিটেকনিক এর পরিচালক জনাব মো.আলী জাহিদ, ভাইস প্রিন্সিপাল জনাব মাহবুব আমিন চৌধুরী এবং জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার ফয়সাল আলম। পাবনা জেলায় ৪৮ জন শিক্ষার্থী ৪৭ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব ড.ফারুক আহাম্মদ, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের প্রধান জনাব মো.শফিউল আজম ও নিউজেন টেকনোলজির পরিচালক মোহাম্মদ আলী আকবর। লক্ষীপুর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জনাব কংকন চাকমার হাত থেকে সনদপত্র গ্রহণ করেন ২২ জন শিক্ষার্থী এবং এরা প্রত্যেকেই একটি করে মোট ২২ টি এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ করেন। লক্ষীপুরের অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন লক্ষীপুর পলিটেকনিক ইন্সিটিটিউটের অধ্যক্ষ জনাব ইঞ্জিনিয়ার মো.আলাউদ্দিন, লক্ষীপুর জেলার তথ্য অফিসার জনাব আবদুল্লাহ- আল- মামুন ও জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার মো.মাকসুদুর রহমান।

উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৩১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৩৯ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে ঠাকুরগাও ও মানিকগঞ্জ জেলায়। এছাড়া আগামী ০১ মার্চ ২০১৪ থেকে ফেনী জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

তৈরী হলো হাজারের অধিক এ্যন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন ডেভলপার

1450209_247711125381249_750260111_n
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৩১টি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে সনদপ্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১০০০ অতিক্রম করেছে। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশিক্ষণ শেষ হবার সাথে সাথে এই হাজারের মাইল ফলক ছোঁয়া সম্ভব হয়।

পাঁচদিনব্যাপী এই কর্মশালাগুলোতে এপর্যন্ত সারাদেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ১০৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। এরা প্রত্যেকেই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছেন। পাঁচ দিনব্যাপী এই কর্মশালাগুলোতে ছাত্র ছাত্রীদেরকে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ক্লাসে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীরা এ পর্যন্ত ৮৬৬টি প্রাথমিক পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করেছেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষণার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয়েছে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

২০০০ প্রশিক্ষিত এ্যান্ডয়েড ডেভলপার তৈরির উদ্দেশ্যে গত ২১ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে শুরু হয়ে এ পর্যন্ত ২৩টি জেলাতে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকা জেলায় নিবন্ধনকৃত সর্বাধিক পরিমাণ ছাত্রছাত্রী নির্বাচিত হওয়ায় ঢাকাতে সর্বমোট ৮ টি প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণগুলোতে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি থেকে  ২৫জন, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটির প্রথম প্রশিক্ষণে  ২৬জন এবং দ্বিতীয় প্রশিক্ষণে ৪৬জন, নর্থ সাউথ ইউনির্ভাসিটিতে  ৪২জন, ইউনির্ভাসিটি অব লিবারেল আর্টসে ৩৭জন, এশিয়া প্যাসিফিক ইউনির্ভাসিটিতে  ৩৩জন, ব্রাক ইউনির্ভাসিটিতে ৩২ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৮ জন, যশোরে ৩৯জন, খুলনায় ৪৮জন, কুষ্টিয়া জেলায় ৩৯জন, রাজশাহী জেলায় ৪১জন, চট্টগ্রামে ৩৫জন, চুয়াডাঙ্গাতে  ৩১ জন, টাঙ্গাইলে ৪৭জন, কিশোরগঞ্জে ৩৮জন, দিনাজপুরে ৬২জন, সিরাজগঞ্জে ২৪জন, পটুয়াখালীতে ৫১জন, কক্সবাজারে ৪২জন, শরিয়তপুরে ২৫জন, কুড়িগ্রামে ৪২জন, ব্রাক্ষণবাড়িয়াতে ৪৩জন, রাঙামাটিতে ৫৭জন, সাতক্ষীরাতে ২৯জন, নওগাঁতে ২১, বাগেরহাটে ১৫জন, জয়পুরহাটে ৬৫জন,লক্ষীপুরে ২২জন, ঝিনাইদাহে ৪০জন, পাবনাতে ৪৮জনসহ সর্বমোট ১২৩৯জন সফল প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে সনদপত্র গ্রহণ করেন।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলোর মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি. ২৭টি এবং ইএটিএল ৪টি প্রশিক্ষণ পরিচালনা করে।  অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

 

589A9224 copyজাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স আজ ২৫, ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৮৮ জন শিক্ষার্থী পূর্ণাঙ্গ ৪০ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন ডাক,টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জনাব কামাল উদ্দিন আহমেদ, একই বিভাগের উপ-সচিব ও প্রকল্প পরিচালক জনাব ড.আবুল হাসান , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট এর পরিচালক প্রফেসর ড. আলতাফ জলিল, পরিচালক (প্রোগ্রাম) ড. মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মো. সোহান আহমেদকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম স্থান অধিকারী মো. সোহান আহমেদ উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২৭ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০২৩ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে পাবনা, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট, লক্ষীপুর, ঠাকুরগাও ও মানিকগঞ্জ জেলায় । এছাড়া আগামী ০১ মার্চ ২০১৪ থেকে ফেনী জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

রাঙ্গামাটি জেলায় শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

 

PIC_0301 copyজাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে রাঙ্গামাটি জেলায় শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স গত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। রাঙ্গামাটি জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৫৭ জন শিক্ষার্থী পূর্ণাঙ্গ ৩০ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন ডাক,টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উপ-সচিব জনাব মো.রফিকুল ইসলাম। এই সমাপনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট-এর অধ্যক্ষ জনাব আব্দুল মালেক,একই ইন্সটিটিউট এর সিএসই বিভাগের প্রধান আবুল কালাম আজাদ, সিভিল বিভাগের প্রধান আব্দুল মতিন হাওলাদার এবং অটো মোবাইল বিভাগের প্রধান আব্দুল জব্বার।
অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মো. সাদ্দাম হোসেন শাকিলকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম স্থান অধিকারী মো. সাদ্দাম হোসেন শাকিল উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২৫ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে পাবনা, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট, লক্ষীপুর, ঠাকুরগাও ও মানিকগঞ্জ জেলায় । এছাড়া আগামী ০১ মার্চ ২০১৪ থেকে ফেনী জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

ঠাকুরগাঁও ও মানিকগঞ্জ জেলায় শুরু হলো ৫ দিন ব্যাপি মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে ঠাকুরগাঁও ও মানিকগঞ্জ জেলায় শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ঠাকুরগাঁও জেলায় ৬০ এবং মানিকগঞ্জ জেলায় ৩৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন। তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে ঠাকুরগাও জেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাও জেলার জেলা প্রশাসক জনাব মুখেশ চন্দ্র বিশ্বাস । আরো ছিলেন ঠাকুরগাও জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জনাব ড. মো.মোকসেদ আলী, এনডিসি জনাব মো.ওয়াসিমুল বারী এবং সহকারী কমিশনার জনাব নাজমুল হামিদ । অন্যদিকে মানিকগঞ্জ জেলার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (আইসিটি) জনাব মো. ইকবাল হোসেন।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২৫ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে পাবনা, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট ও লক্ষীপুর জেলায়। এছাড়া আগামী ০১ মার্চ ২০১৪ থেকে  ফেনী জেলায় -এ প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

লক্ষীপুর, পাবনা, জয়পুরহাট ও ঝিনাইদহ জেলায় শুরু হলো ৫ দিন ব্যাপি মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

 

_MG_6381 copyজাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে লক্ষীপুর, পাবনা, জয়পুরহাট ও ঝিনাইদহ জেলায় শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। লক্ষীপুর জেলায় ৩৭, পাবনা জেলায় ৫০, জয়পুরহাট জেলায় ৪৮ এবং ঝিনাইদহ জেলায় ৬৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন। তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে লক্ষীপুর জেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লক্ষীপুর জেলার এডিসি (সার্বিক) জনাব মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন। আরো ছিলেন লক্ষীপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট -এর প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার আলাউদ্দিন, লক্ষীপুর জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার জনাব মো. মাকসুদুর রহমান প্রমুখ। পাবনা জেলার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব ড. ফারুক আহাম্মদ। অনুষ্ঠানে আরো ছিলেন সহকারী কমিশনার (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব মাহফুজুল আলম মাসুম, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান জনাব মো. শফিউল আজম ও নিউজেন টেকনোলজির পরিচালক মোহাম্মদ আলী আকবর।  এদিকে ঝিনাইদহ জেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন ঝিনাইদহ পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর সিভিল বিভাগের প্রধান জনাব মো. শরিফুল ইসলাম; ছিলেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান জনাব এ কে এম মাঝহারুল আলম, কম্পিউটার সাইন্স বিভাগের চিফ ইন্সট্রাক্টর জনাব ফাহিমা আকতার প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২৫ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। এছাড়া আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে  ঠাকুরগাও, মানিকগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ জেলায় -এ প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

সাতক্ষীরা, নওগাঁ, বাগেরহাট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

 

 

first copy

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে সাতক্ষীরা, নওগাঁ, বাগেরহাট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স আজ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিনে ছাত্রছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। সাতক্ষীরা জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম থেকে ২৯ জন শিক্ষার্থী পূর্ণাঙ্গ ২৩ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন সাতক্ষীরা জেলার জেলা প্রশাসক জনাব মো.নাজমুল আহসান ও নিউজেন টেকনোলজি লি. এর পরিচালক মো.আলী আকবর। নওগাঁ জেলার ২১ জন শিক্ষার্থী ১০ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন জেলার জেলা প্রশাসক জনাব মো.এনামুল হক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (আইসিটি) রিপন কুমার সাহা। বাগেরহাট জেলায় ১৫ জন শিক্ষার্থী ১৩ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জনাব মো.আরিফ নাজমুল হাসান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জনাব মো.শাহ আলম সরদার ও সহকারি জেলা প্রশাসক (আইসিটি) জনাব শেখ মহিউদ্দিন রুমী। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পলিটেকনিক ইন্সিটিটিউটের সহকারী অধ্যক্ষ জনাব মো.মনিরুল হক এর হাত থেকে সনদপত্র গ্রহণ করেন ৪৩ জন শিক্ষার্থী এবং এরা প্রত্যেকেই একটি করে মোট ৪৩ টি এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ করেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন একই ইন্সিটিটিউটের চিফ ইন্সট্রাক্টর ও আর এস বিভাগের প্রধান মো.শফিকুল ইসলাম ও জেলা প্রশাসন অফিসের সহকারী প্রোগ্রামার জনাব মো. আজিমুল ইসলাম।
অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে বাগেরহাট জেলায় নাফিজ বিন ইউসুফ হিল্টন, সাতক্ষীরা জেলায় ফারহান রিজভি, নওগাঁ জেলায় মাহমুদুল হাসান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কাজী মোহাম্মদ সাইদুল নিজ নিজ জেলায় উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েড চালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২৫ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭৮ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে রাঙ্গামাটি জেলায়। এছাড়া আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে পাবনা, ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট ও লক্ষীপুর জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

589A8799 copy

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ৯ টা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ১১৭ জন শিক্ষার্থী নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এম বি এ ভবনে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ১১৭ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় উপ-সচিব ও এই প্রকল্পের পরিচালক জনাব ড.আবুল হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট এর পরিচালক প্রফেসর ড. আলতাফ জলিল, পরিচালক (প্রোগ্রাম) ড. মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম, এমসিসি লি.এর প্রধান নির্বাহী জনাব আশ্রাফ আবির প্রমুখ।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৭০ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষন চলছে বাগেরহাট, নওগাঁ, ব্রাহ্মনবাড়ীয়া ও সাতক্ষিরা জেলায় । এছাড়া আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে পাবনা, ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট ও লক্ষীপুর -এ প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

কুড়িগ্রাম জেলায় শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

kurigram

জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে কুড়িগ্রাম জেলায় ৫৪ জন শিক্ষার্থী নিয়ে শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। কুড়িগ্রাম জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৪২ জন শিক্ষার্থী পূর্ণাঙ্গ ৩০ টি এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন কুড়িগ্রাম জেলার এন ডি সি জনাব জাহাঙ্গীর আলম।
অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু ছালেহ মুসাকে পুরস্কৃত করা হয়। কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রথম স্থান অধিকারী আবু ছালেহ মুসা উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ২১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৭০ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে বাগেরহাট, নওগাঁ, ব্রাহ্মনবাড়ীয়া, সাতক্ষিরা ও রাঙ্গামাটি জেলায়। এছাড়া আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ থেকে পাবনা, ফরিদপুর, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট ও লক্ষীপুর জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা  এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট ও গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ঢাকা।