News

Category Archives

নাটোরসহ সারাদেশে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন নিয়ে ধারাবহিক কার্যক্রম চালু রাখা হবে

Natore
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে নাটোরে অবস্থিত রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। এই কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, নাটোরসহ সারাদেশে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন নিয়ে ধারাবাহিক কার্যক্রম চালু রাখা হবে এবং নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবস্থা করা হবে। মাননীয় প্রতিমন্ত্রী এই জেলার তিন নং আসনের সাংসদ। তিনি উপস্থিত প্রশিক্ষনার্থীদেরকে নাটোর জেলার উপযোগী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণের আহ্বান জানান। এই অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাটোর-৪ এর মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস, নাটোর-২ এর মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম শিমুল, নাটোর -১ এর মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব এড. আবুল কালাম আজাদ, প্রশাসক, জেলা পরিষদ ও নাটোর জেলা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব এড. সাজেদুর রহমান খান, সাবেক প্রতিমন্ত্রী, নাটোর জেলা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জনাব মো. আহাদ আলী সরকার ও নাটরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জনাব তৌফিক আল মাহমুদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এম.সি.সি লি. এর প্রধান নির্বাহী জনাব আশ্রাফ আবির।

৭২ জন শিক্ষার্থী নিয়ে রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নাটোরে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই সকল শিক্ষার্থীরা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। তারা জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৬০ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩০৯ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট, কিউবি ও টেলিটক।

নাটোর জেলায় শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

DSC_1004 copy
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ২৬ মে ২০১৪ তারিখে নাটোর জেলায় শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স গত ৩০ মে ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। নাটোর জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৫৬ জন শিক্ষার্থী ৩৮ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি নাটোর জেলার জেলা প্রশাসক জনাব মো.জাফর উল্লাহ। এছাড়া এই সমাপনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন নাটোর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জনাব মো. সাখাওয়াৎ হোসেন এবং সহকারী কমিশনার জনাব মো. মুরাদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য জনাব প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শাহজাহান। অনুষ্ঠানটি রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে নাটোর জেলায় অবস্থিত নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা কলেজের ছাত্র মেহেদী হাসানকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম স্থান অধিকারী উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৬১ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩৬৫ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

নড়াইল জেলায় শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

IMG_20140503_150504444 copy
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ২৯ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে নড়াইল জেলার সার্কিট হাউজ এর কনফারেন্স রুমে ৩৩ জন শিক্ষার্থী নিয়ে শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স গত ০৫ মে ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। প্রশিক্ষণের প্রথম দিনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নড়াইল জেলার সহকারী কমিশনার জনাব মো. তালুত। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। নরসিংদী জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৩১ জন শিক্ষার্থী ১৯ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন নড়াইল জেলার জেলা প্রশাসক জনাব আ: গাফ্ফার খান।

অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে মো. রোকন-উদ-দৌলা লিংকনকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম স্থান অধিকারী উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৫৪ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১৮৩ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

খুলনাতে অনুষ্ঠিত হলো দেশের সর্ব বৃহৎ জাতীয় বুট ক্যাম্প। ৫০০ অধিক এন্ড্রয়েড ডেভলপারদের মিলন ক্ষেত্রে পরিণত হলো কুয়েট ক্যাম্পাস।

IMG_5494 copy
এ্যান্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন ডেভলপারদের নিয়ে আজ সকাল ৯.৩০ টায় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) এর অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় পর্যায়ের সবচেয়ে বৃহৎ বুট ক্যাম্প। এই বুট ক্যাম্পে বা প্রশিক্ষণ শিবিরে জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় ইতিপূর্বে খুলনা বিভাগের ১০টি জেলাতে প্রশিক্ষণ গ্রহণকারী ডেভলপারসহ এই সকল অঞ্চলের অন্যান্য এ্যান্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন ডেভলপাররা অংশ নিয়েছেন। এই প্রকল্পের আওতায় ৭টি বিভাগীয় শহরের ৭টি অনুষ্ঠিতব্য বুট ক্যাম্পের ভেতরে এটি দ্বিতীয়।

খুলনার অনুষ্ঠিত এই বুট ক্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা জনাব ড. মশিউর রহমান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য আমাদের সকলেরই প্রযুক্তি বিকাশের উপযোগি মানসিকতা থাকতে হবে, যা আমাদের সরকারের আছে। তথ্য ও প্রযুক্তির পরিপূর্ণ বিকাশের স্বার্থে ইন্ডাজট্রিয়াল আর্কিটেকচারের মাধ্যমে স্বল্প পরিসরে খুলনা বা তার আশেপাশের স্থানগুলোতে আইটি পার্ক তৈরী করতে আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করবো।
এই বুট ক্যাম্পের বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জনাব ড. মোহাম্মদ আলমগীর ও খুলনা জেলার জেলা প্রশাসক জনাব আনিস মাহমুদ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলার পুলিশ সুপার জনাব মো. হাবিবুর রহমান, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরা কৌশল অনুষদের ডীন জনাব ড. শিবেন্দ্র শেখর শিকদার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহকারী সচিব ও উপ কর্মসূচি পরিচালক জনাব আর.এইচ.এম.আলাউল কবির। এরা প্রত্যেকেই বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উপসচিব ও কর্মসূচী পরিচালক জনাব ড. মোহাম্মদ আবুল হাসান। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, মালোশিয়া বা ফিলিপাইনের মতো বাংলাদেশের আইটি শিক্ষার্থীদের জন্য কোন ইন্টারন্যাশনাল স্কিল স্ট্যান্ডার্ড নেই। যার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক চাকরীর বাজারে নিজেদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে পারছে না। ফলে আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক মানদন্ডের ভিত্তিতে ইন্টারন্যাশনাল স্কিল স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী সর্টিফিকেট প্রদানের উদ্যোগ নিতে হবে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন, এমসিসি লি. এর প্রধান নির্বাহী জনাব আশ্রাফ আবির।
দিনব্যাপী এই বুট ক্যাম্পে খুলনা বিভাগের ১০টি জেলা থেকে ৫০০ অধিক এ্যান্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন ডেভলপাররা একত্রিত হন। এ্যান্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন ডেভলপমেন্টের বিভিন্ন উচ্চতর কারিগরী বিষয় যেমন গেইম ডেভলপমেন্ট, মোবাইল এ্যাপ এর ব্যবসার উপায় বা পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয় ছাড়াও একটি এ্যাপ্লিকেশনের ডেভলপমেন্ট পর্যায়ে সাধারণত যেসকল অসুবিধা হয় এমন একাধিক বিষয় নিয়ে সেশন অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া দেশের কয়েকজন সেরা মোবাইল এ্যাপ নির্মাতারাও এই বুট ক্যাম্পে উপস্থিত ছিলেন। অংশগ্রহণকারীরা তাদের সাথে পেশাগত বিষয় নিয়ে সরাসরি কথা বলার সুযোগ পান। এছাড়াও সারা দিনব্যাপী বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করে গ্রামীনফোন, সিম্ফোনি ও নোকিয়ার পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় পুরস্কার প্রদান করা হয়।

এই বুট ক্যাম্পটি পরিচালনা করে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.

উল্লেখ্য, এর আগে গত ১৮ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে ঢাকা বিভাগের বুট ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সারাদেশ থেকে ৪০০ অধিক ডেভলপার অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া একই প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ছাপ্পানোটি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে ২২০০ এর অধিক শিক্ষার্থীকে এ্যান্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট, কিউবি ও টেলিটক।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সাথে গ্রামীণ ফোনের সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

1111
জাতীয় পর্য়ায়ে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচির আওতায় নাগরিকদের সেবা প্রদান ও গ্রহণ প্রক্রিয়াকে সহজতর করার লক্ষে ২০০টি মোবাইল আ্যাপ্লিকেশন নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। দেশের সকল শ্রেণীর নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় এই অ্যাপ্লিকেশন গুলো মোবাইল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোনের যেকোন গ্রাহক বিনামূল্যে গ্রামীনফোনের অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন। গত ২১ এপ্্িরল ২০১৪ তারিখে গ্রামীণফোন লিমিটেড এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এর মধ্যে এ সম্পর্কিত একটি স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব জনাব নজরুল ইসলাম খান এবং গ্রামীণ ফোনের পরিচালক (স্টেকহোল্ডার রিলেশনস) জনাব ইশতিয়াক হোসেন চৌধুরী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্মারকে স্বাক্ষর করেন। স্মারকটির ফলে ২০১৩ সালের নভেম্বর মাসে শুরু হওয়া “জাতীয় পর্য়ায়ে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচী” প্রকল্পটির সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসাবে গ্রামীণ ফোন মন্ত্রণালয়কে ৩০টি মোবইল সেট ও ৩০০টি ইন্টারনেট মডেম দিয়েছে যা পরবর্তীতে ছাত্রছাত্রীদেকে উপহার হিসাবে দেওয়া হবে। এ ছাড়াও গ্রামীণ ফোনের আলো আসবেই প্রকল্পে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বিক্রির প্রক্রিয়াটি পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভূক্ত করা হবে। উল্লেখ্য যে এই প্রকল্পটিতে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগি প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে গ্রামীণ ফোন ছাড়াও আরো যুক্ত আছে বেসিস, মাইক্রোসফট, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট, কিউবি ও টেলিটক, টিটিবিসি এবং সিম্ফোনি মো-ম্যাজিক সহায়তা করছে।

রাজবাড়ী জেলায় শেষ হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

???????????????????????????????
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ২৯ মার্চ ২০১৪ তারিখে রাজবাড়ী জেলায় শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স গতকাল ০২ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। রাজবাড়ী জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ২৭ জন শিক্ষার্থী ২৭ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন রাজবাড়ী জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জনাব গোপাল চন্দ্র দাশ। এছাড়া এই সমাপনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার জনাব এস এম আল মাহমুদ।

অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে মো. মহিউদ্দিনকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম স্থান অধিকারী উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৫০ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০৫৬ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা
এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

তৈরী হলো দুই হাজারের অধিক এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশন ডেভলপার

netrokona
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় সনদপ্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ২০০০ অতিক্রম করেছে। ২০০০ প্রশিক্ষিত এ্যান্ড্রয়েড ডেভলপার তৈরির উদ্দেশ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় এখন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৪৯ টি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে এই সকল ছাত্রছাত্রীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

পাঁচদিনব্যাপী এই কর্মশালাগুলোতে এপর্যন্ত সারাদেশের সরকারি-বেসরকারি প্রায় ১০৩ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। এরা প্রত্যেকেই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছেন। পাঁচ দিনব্যাপী এই কর্মশালাগুলোতে ছাত্র ছাত্রীদেরকে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ক্লাসে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীরা এ পর্যন্ত ১৪৮১ টি প্রাথমিক পর্যায়ের এ্যাপ্লিকেশনও তৈরী করেছেন। প্রশিক্ষণ শেষে সফল প্রশিক্ষণার্থীকে সনদপত্র প্রদান করা হয়েছে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থীরা জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণগুলোতে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি থেকে ২৫ জন, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটির প্রথম প্রশিক্ষণে ২৬ জন এবং দ্বিতীয় প্রশিক্ষণে ৪৬ জন, নর্থ সাউথ ইউনির্ভাসিটিতে ৪২ জন, ইউনির্ভাসিটি অব লিবারেল আর্টসে ৩৭ জন, এশিয়া প্যাসিফিক ইউনির্ভাসিটিতে ৩৩ জন, ব্রাক ইউনির্ভাসিটিতে ৩২ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৮ জন, যশোরে ৩৯ জন, খুলনায় ৪৮ জন, কুষ্টিয়া জেলায় ৩৯ জন, রাজশাহী জেলায় ৪১ জন, চট্টগ্রামে ৩৫ জন, চুয়াডাঙ্গাতে ৩১ জন, টাঙ্গাইলে ৪৭ জন, কিশোরগঞ্জে ৩৮ জন, দিনাজপুরে ৬২ জন, সিরাজগঞ্জে ২৪ জন, পটুয়াখালীতে ৫১ জন, কক্সবাজারে ৪২ জন, শরিয়তপুরে ২৫ জন, কুড়িগ্রামে ৪২ জন, ব্রাক্ষণবাড়িয়াতে ৪৩ জন, রাঙামাটিতে ৫৭ জন, সাতক্ষীরাতে ২৯ জন, নওগাঁতে ২১, বাগেরহাটে ১৫ জন, জয়পুরহাটে ৬৫ জন, লক্ষীপুর ২২ জন, ঝিনাইদাহে ৪০ জন, পাবনাতে ৪৮ জন, ঠাকুরগায়ে ৩২ জন, মানিকগঞ্জে ৩০ জন, কুমিল্লায় ৩০ জন, ময়মনসিংহে ৩৩ জন, ফেনীতে ৫৯ জন, সিলেটে ৩৫ জন, বগুড়ায় ৪২ জন, রংপুরে ৪৭ জন, নোয়াখালীতে ৬৭ জন, গাজীপুরে ৪০ জন, চাঁপাই নবাবগঞ্জে ৪০ জন এবং নারায়ণগঞ্জে ৩২ জন, বরিশালে ৮৪ জন, পিরোজপুরে ৩০ জন, মাগুরায় ৬৩ জন, নরসিংদীতে ৪৫ জন এবং নেত্রকোনায় ৩৫ জন সহ সর্বমোট ২০২৯ জন সফল প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে সনদপত্র গ্রহণ করেন। এছাড়া এই মুহুর্তে রাজবাড়ী জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলছে।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমগুলোর পরিচলানা করেছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.।

অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

নরসিংদী জেলায় শেষ হলো হলো পাঁচ দিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

_MG_6580 copy
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় গত ২২ মার্চ ২০১৪ তারিখে নরসিংদী জেলায় শুরু হওয়া পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স আজ ২৭ মার্চ ২০১৪ তারিখে শেষ হলো। পাঁচ দিন প্রশিক্ষণ শেষে ছাত্র ছাত্রীরা এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং পূর্ণাঙ্গ মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন তৈরী করেন। নরসিংদী জেলায় অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষন কার্যক্রম থেকে ৪৫ জন শিক্ষার্থী ৩৭ টি পূর্ণাঙ্গ এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেন এবং তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন নরসিংদী জেলার এনডিসি জনাব প্রিয়াংকা দেবী পাল।

অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শ্রেষ্ঠ এ্যাপ নির্মাণকারী হিসেবে মাসুদ রানাকে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম স্থান অধিকারী উপস্থিত অতিথির হাত থেকে সিম্ফোনী ব্র্যান্ডের এ্যান্ড্রোয়েডচালিত মোবাইল ডিভাইস পুরষ্কার হিসেবে গ্রহণ করেন।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৪৮ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৯৪ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। প্রশিক্ষণ চলছে নেত্রকোনা জেলায় । এছাড়া আগামী ২৯ মার্চ ২০১৪ থেকে রাজবাড়ী জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

নেত্রকোনা জেলায় শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

নেত্রকোনা copy
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে নেত্রকোনা জেলায় শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ৬৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে নেত্রকোনা টেকনিকেল স্কুল এন্ড কলেজে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ৬৫ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নেত্রকোনা টেকনিকেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ জনাব মো.শামসুর রহমান। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন নিউজেন টেকনোলজী লি. এর পরিচালক জনাব মোহাম্মদ আলী আকবর।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৪৭ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৪৯ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। এছাড়া আগামী ২৯ মার্চ ২০১৪ থেকে রাজবাড়ী জেলায় -এ প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।

নরসিংদী জেলায় শুরু হলো মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

DSC04151 copy
জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়নে সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় আজ সকাল ১০ টা থেকে নরসিংদী জেলায় শুরু হয়েছে পাঁচদিন ব্যাপী মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্স। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে নরসিংদী জেলার জেলা সার্কিট হাউজ সম্মেলন কক্ষে এই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই ওয়েব সাইটে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে ৫০ জন শিক্ষার্থী এই কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন এবং তারা পাঁচ দিনে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্লিকেশনের উপর বিস্তারিত প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবেন এবং ব্যবহারিক কাজ হিসাবে এ্যাপ্লিকেশন তৈরি করবেন। কর্মশালা শেষে সফল প্রশিক্ষনার্থীকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, যা তারা ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এই সকল প্রশিক্ষণার্থী জাতীয় পর্যায়ে এ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

প্রথম দিনের প্রশিক্ষণের শুরুতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী জেলার এনডিসি জনাব প্রিয়াংকা দেবী পাল। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন নিউজেন টেকনোলজী লি. এর পরিচালক জনাব মোহাম্মদ আলী আকবর।

এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি পরিচালনা করছে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা এমসিসি লি.। উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ৪৭ টি প্রশিক্ষণ কোর্সে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৪৯ জন শিক্ষার্থী সফল ভাবে প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করেছেন। এছাড়া আগামী ২৩ মার্চ ২০১৪ থেকে নেত্রকোনা জেলায় -এ প্রশিক্ষণ শুরু হতে যাচ্ছে। অন্যান্য জেলার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এখনো নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে। জাভা ল্যাংগুয়েজ জানা শিক্ষার্থীরা এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করে নিবন্ধন ও স্কিল টেস্ট প্রদানের মাধ্যমে নির্বাচিত হলে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

পুরো প্রকল্পে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমসিসি লি. ও ইএটিএলের সাথে কাজ করছে বেসিস, মাইক্রোসফট, গ্রামীণফোন, রবি, নোকিয়া, সিম্ফনি, এসওএল কোয়েস্ট, গুগল ডেভলাপার গ্রুপ ও সেন্টার ফর ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ঢাকা।